কিডনি রোগের লক্ষণ - কিডনি ভালো আছে কিনা বোঝার উপায়
পোস্ট সূচিপত্রঃকিডনি রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার
- কিডনি রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার
- কিডনি ভালো আছে কিনা বোঝার উপায়
- কিডনি ফেইলিওর এর লক্ষণ
- কিডনি ইনফেকশনের লক্ষণ
- কিডনি রোগের ঔষধের নাম
কিডনি রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার
আজকে আমরা আলোচনা করব কিডনি রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে। শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অর্গানগুলোর মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্গান হলো কিডনি। কিডনি রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার এর ব্যাপারে আমাদের প্রত্যেকেরই সচেতন হওয়া দরকার। কিডনি আমাদের শরীরের ফিল্টার হিসেবে কাজ করে , আমাদের শরীরের বিশেষ করে রক্তের ক্ষতিকর পদার্থগুলো ফিল্টার করে প্রসাবের মাধ্যমে বের করে দেয় কিডনি। আর কিডনি যদি কোন সমস্যার কারণে অকার্যকর হয়ে পড়ে তাহলে এই ক্ষতিকর পদার্থ গুলো শরীরের মধ্যেই থেকে যায় ফলে বিভিন্ন ধরনের রোগের সৃষ্টি হয় এবং ধীরে ধীরে মানুষ মৃত্যুর দিকে ধাবিত হয় ।
আরো পড়ুনঃ
পাইলসের ঘরোয়া চিকিৎসা
আমাদের কিডনিতে কোন সমস্যা হয়েছে কিনা সেটি বোঝার জন্য আমাদেরকে অবশ্যই জেনে রাখতে হবে কিডনি রোগের লক্ষণ সম্পর্কে। আর কিডনি রোগের লক্ষণ যদি প্রকাশ পায় তাহলে তা থেকে সেরে ওঠার জন্য আমাদেরকে জেনে রাখতে হবে এর প্রতিকার সম্পর্কে। এই কারণেই আজকে আমরা জেনে নেব কিডনি রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে। তাহলে চলুন একে একে জেনে নেয়া যাক , কিডনি রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার।
কিডনি রোগের লক্ষণঃ কিডনি রোগ যেকোনো বয়সে এবং যেকোনো সময় হতে
পারে, কিডনি রোগের ব্যাপারে আমাদেরকে অত্যন্ত সচেতন থাকতে হবে কারণ অনেক সময় কোন
উপসর্গ ছাড়াও এই রোগ ভেতরে ভেতরে বাসা বাঁধে। আবার অনেক সময় বেশ কয়েকটি
উপসর্গের মাধ্যমে এই রোগের লক্ষণ প্রকাশ পায়। কিডনি রোগের সম্ভাব্য লক্ষণগুলো
হল।
- হাত -পা , মুখমন্ডল ফুলে যাওয়া। অনেক সময় সারা শরীরও ফুলে যায়।
- প্রসাব কম হওয়া
- প্রস্রাবে লালচে ভাব থাকা
- প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া থাকা
- তলপেট এবং কোমরের দুই পাশে ব্যথা করা
- মাঝে মাঝেই মৃদু জ্বর জ্বর বোধ হওয়া
- অনেক সময় কিডনি সমস্যার কারণে হাই প্রেসার দেখা দেয়
- খুদা না লাগা
- শরীর ক্লান্ত লাগা
- কিডনি সমস্যা বেশি হয়ে গেলে অনেক সময় প্রসাবের সাথে রক্ত আসতে পারে
- মাথা ব্যথা
- শরীরে পানি জমা
- শরীরের বিভিন্ন স্থানে চুলকানি হতে পারে
- ওজন কমে যাওয়া
- বমি বমি ভাব হওয়া
কিডনি রোগের প্রতিকারঃ আমরা এতক্ষণ জানলাম আমাদের শরীরের অত্যন্ত
গুরুত্বপূর্ণ অর্গান কিডনি রোগের লক্ষণ সম্পর্কে। কিন্তু শুধু লক্ষণ
সম্পর্কে জানলেই চলবে না কিডনি রোগের প্রতিকার সম্পর্কেও আমাদের জেনে রাখতে হবে।
কিডনি রোগের প্রতিকার সম্পর্কে আমাদের জানা জরুরী এই কারণে যে, যদি আমরা কখনো মনে
করি আমাদের কিডনিতে সমস্যা হচ্ছে বা হতে চলেছে তাহলে এর প্রতিকার এর জন্য যাতে
আমরা দ্রুত ব্যবস্থা দ্রুত ব্যবস্থা নিতে পারি। কিডনি রোগের প্রতিকার
সম্পর্কে।
- ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা
- রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করা
- শরীরের ওজন স্বাভাবিক রাখা
- শরীর চর্চা করা
- ধূমপান না করা
- পরিমিত পরিমাণে পানি পান করা
- ব্যথা নাশক ওষুধ কম খাওয়া
- আমিষ জাতীয় খাবার কম খাওয়া
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করাঃ কিডনি রোগের একটি প্রধান এবং অন্যতম কারণ
হলো ডায়াবেটিস। সুতরাং কিডনি রোগের জন্য পরামর্শ হলো তাদের যদি ডায়াবেটিস থেকে
থাকে তবে সেটি নিয়ন্ত্রণে রাখা। নিয়মিত হাঁটাচলা এবং খাবারের
ব্যাপারে সচেতন হতে হবে ডায়াবেটিস রোগীদের।
আরো পড়ুনঃশরীরের মেদ কমা নোর উপায়
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখাঃ কিডনি রোগীদের জন্য রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে
রাখা অত্যন্ত জরুরি । কিডনি রোগ হওয়ার আরেকটি উল্লেখযোগ্য কারণ হলো উচ্চ
রক্তচাপ। এই কারণে অবশ্যই কিডনি রোগীদেরকে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে
রাখতে হবে । উচ্চ রক্তচাপ দেখা দেয় এই জাতীয় খাবার , দুশ্চিন্তা , মানসিক
চাপ ইত্যাদি ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে এবং কোনভাবেই উচ্চ রক্তচাপ হতে দেওয়া যাবে
না।
শরীরের ওজন স্বাভাবিক রাখাঃ কি রোগ প্রতিরোধ করতে হলে আপনাকে অবশ্যই সচেতন হতে
হবে আপনার শরীরের ওজন সম্পর্কে। আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে আপনার শরীরের ওজন
স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি অথবা কম না হয়ে যায়। স্বাভাবিকের চাইতে বেশি ওজন শুধু
কিডনি রোগ নয় বিভিন্ন রোগ সৃষ্টি এবং রোগের জটিলতা বাড়িয়ে দিতে পারে।
শরীর চর্চা করাঃ নিয়মিত শরীর চর্চা করলে কিডনি রোগ থেকে প্রতিকার
পাওয়া যায়। শরীর চর্চার মাধ্যমে শুধু কিডনি রোগ নয় আরো বিভিন্ন ধরনের সমস্যা
থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়। শরীর চর্চা করলে সহজেই আপনার শরীর থেকে অতিরিক্ত
কোলেস্টেরল কমে যায়, যার ফলে কিডনি রোগ সহ আরো বিভিন্ন রোগ থেকে প্রতিকার পাওয়া
সম্ভব হয়।
ধূমপান না করাঃ ধূমপান আমাদের শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অর্গান গুলোর ভীষণ
ক্ষতি করে, যার মধ্যে অন্যতম হলো কিডনি। ধূমপান শুধু কিডনির ক্ষতি করে না এর
সাথে সাথে , লিভার,ফুসফুস এরও মারাত্মক ক্ষতি করে। এ কারণে কিডনি রোগ
প্রতিরোধ করার জন্য অবশ্যই আমাদেরকে ধূমপান মুক্ত থাকতে হবে।
পরিমিত পরিমানে পানি পান করাঃ আমাদের শরীরে পানির পরিমাণ ৭০ ভাগ, একথাটি আমরা কম বেশি প্রায় সবাই জানি আর না জানলেও অন্তত এতোটুকু জানি পানি পান করা শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী। আমাদের কিডনি ভালো রাখতে হলে আমাদেরকে অবশ্যই পরিণত পরিমাণে পানি পান করতে হবে। তবে অতিরিক্ত পানি পান করাও কিডনির ক্ষতির কারণ হতে পারে এই কারণে অবশ্যই মনে রাখতে হবে অতিরিক্ত পানি পান করা যাবে না এবং স্বাভাবিকের চেয়ে কম পানি পান করা যাবে না। পানি পান করতে হবে পরিণত পরিমানে, গবেষকদের মতে শরীর সুস্থ রাখতে হলে প্রতিদিন আমাদেরকে কম করে ৩-৪ লিটার পানি পান করতে পরামর্শ দেন।
ব্যথা নাশক ওষুধ কম খাওয়াঃ যে কোন ধরনের ব্যথা নাশক ওষুধগুলো সরাসরি
আমাদের কিডনির উপরে এফেক্ট করে, এই কারণে খুব বেশি প্রয়োজন না হলে ব্যথা নাশক
ওষুধগুলো এড়িয়ে চলাই ভালো। ব্যাথা নাশক ওষুধগুলো এড়িয়ে চলার মাধ্যমে আপনি বেশ
অনেকটাই কিডনি রোগের প্রতিকার করতে পারবেন।
আমিষ জাতীয় খাবার কম খাওয়াঃ আপনি যদি কিডনি রোগে আক্রান্ত হন
তাহলে এই রোগের প্রতিকার করতে হলে আপনাকে অবশ্যই আমি জাতীয় খাবার গুলো কম
খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে। আমি জাতীয় খাবার গুলো বেশি খেলে শরীরের ওজন বৃদ্ধি
পাওয়া , রক্তচাপ বেড়ে যাওয়া , ডায়াবেটিস , থাইরয়েড ইত্যাদি সমস্যাগুলো বেড়ে
যায় এবং সাথে সাথে কিডনির সমস্যা থাকলে সেটি জটিলতাও বৃদ্ধি পায়। এই কারণে
কিডনি রোগ প্রতিরোধের জন্য আমি জাতীয় খাবার গুলো কম খেতে হবে।
কিডনি ভালো আছে কিনা বোঝার উপায়
এবার আমরা জেনে নেব কিডনি ভালো আছে কিনা বোঝার উপায় সম্পর্কে। সাধারণত প্রাথমিক অবস্থায় কিডনি রোগের লক্ষণ গুলো বেশিরভাগ ক্ষেত্রে প্রকাশ পায় না , এই কারণে ক্লিনিক্যালি টেস্ট ছাড়া বোঝা মুশকিল কিডনি ভালো আছে কিনা সে সম্পর্কে। তবে কিডনি ভালো আছে কিনা বোঝার উপায় হল এর জন্য আপনাকে প্রাথমিকভাবে দুটি টেস্ট করাতে হবে। এ দুটি টেস্টের মাধ্যমে আপনি বুঝে নিতে পারবেন আপনার কিডনি ভালো আছে কিনা সে সম্পর্কে। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক কিডনি ভালো আছে কিনা বোঝার উপায় সম্পর্কে। কিডনি ভালো আছে কিনা বোঝার উপায় এর পরীক্ষা দুটি হল,
- ACR test
- GFR count
ACR test: শরীরের ক্রিয়েটিনিন এবং অ্যালবুমিন এর অনুপাত দেখার পরীক্ষার নাম হলো ACR test. এই টেস্টের মাধ্যমে প্রস্রাবের প্রোটিনের উপস্থিতি বোঝা যায়। কিডনি যখন কোন রোগে আক্রান্ত হয় তখন এর ছাঁকন প্রক্রিয়ায় ব্যাঘাত দেখা দেয়। আর ছাঁকন প্রক্রিয়া ঠিকমতো কাজ না করার কারণে প্রসাবে প্রোটিনের উপস্থিতি ধরা পড়ে।ACR test করে আপনার প্রসাবে যদি অ্যালবুমিন বা প্রোটিনের উপস্থিতি ধরা পড়ে তাহলে প্রাথমিকভাবে আপনাকে ধরে নিতে হবে যে লিভারে কোন সমস্যা রয়েছে।
GFR count:গ্লোমেরুলার ফিলট্রেশন এর রেট দেখা হয় GFR count টেস্ট এর মাধ্যমে। এই টেস্টের মাধ্যমে ডাক্তাররা বুঝতে পারে, কিডনি ঠিকঠাক মতন কাজ করছে কিনা বা কিডনির কোন সমস্যা আছে কিনা।এছাড়াও আল্ট্রাসনোগ্রাফির মাধ্যমে আপনি বুঝে নিতে পারবেন কিডনিতে কোন পাথর জনিত সমস্যা রয়েছে কিনা।
কিডনি ফেইলিওর এর লক্ষণ
বিভিন্ন সমস্যা বা জটিলতার কারণে কিডনি যখন তার কার্যক্ষমতা হারিয়ে ফেলে তখন সেটিকে কিডনি ফেইলিওর বলা হয়। বিশ্বের প্রতিনিয়তই কিডনি ফেইলিওর এবং কিডনি রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। আর এই কারণে আমাদের উচিত কিডনির ব্যাপারে অত্যন্ত সচেতন হওয়া। এবার আমরা জেনে নেব কিডনি ফেইলিয়ার এর লক্ষণ গুলো। কিডনি ফেইলিওর এর সম্ভাব্য লক্ষণ গুলো নিচে একে একে তুলে ধরা হলো।
- বমি হওয়া বা সব সময় বমি বমি ভাব থাকা
- ক্ষুধা মন্দা হওয়া
- সব সময় ক্লান্তি এবং দুর্বলতা অনুভব হওয়া
- অনিদ্রা
- স্বাভাবিকের তুলনায় প্রস্রাব কমে যাওয়া
- স্মৃতিশক্তি এবং মনোযোগ কমে যাওয়া
- মাংসপেশী টান হয়ে থাকা
- পায়ে এবং পায়ের গোড়ালিতে ছোট ফুসকুড়ি দেখা দেওয়া
- হার্টে পানি জমা
- প্রস্রাবের সাথে রক্ত যাওয়া
- প্রায় সময় জ্বর জ্বর অনুভব হওয়া।
- শরীর ফুলে যাওয়া
কিডনি ইনফেকশনের লক্ষণ
কিডনি আমাদের শরীরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি অর্গান, কিডনি ইনফেকশন বা কিডনি
রোগের যেকোনো সমস্যায় মারাত্মক ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে যদি সময় মতন এর
চিকিৎসা না করা হয় তবে। আমাদের উচিত মাঝে মাঝে আমাদের কিডনির চেকআপ করানো, কারণ
প্রাথমিক অবস্থায় কিডনি ইনফেকশন অথবা অন্য কোন সমস্যাগুলোর লক্ষণ প্রকাশ পায়
না, কিডনির সমস্যা বা কিডনির ইনফেকশন গুলো যখন ধীরে ধীরে মারাত্মক
পর্যায়ে চলে যায় তখন এগুলোর লক্ষণ ধীরে ধীরে প্রকাশ পেতে থাকে।
আজকে এ পোষ্টের মাধ্যমে আমরা কিডনি ইনফেকশনের লক্ষণগুলো সম্পর্কেও জেনে
নেবে। কিডনি ইনফেকশনের লক্ষণ গুলো হল।
- কাঁপুনি সহ অতিরিক্ত জ্বর
- বমি এবং সাথে ডায়রিয়া
- খাদ্যে অরুচি
- শরীর অত্যন্ত দুর্বল অনুভব হয়
- পিঠের নিচে অংশে এবং কোমরের আশেপাশে প্রচন্ড ব্যথা অনুভব হওয়া
- লালচে রংয়ের প্রসাব এবং সাথে জ্বালাপোড়া। মাঝে মাঝে প্রসাবের সাথে রক্ত যাওয়া।
কিডনি রোগের ঔষধের নাম
এ পর্যায়ে আমরা জেনে নেব কিডনি রোগের ঔষধ গুলোর নাম। তবে অবশ্যই খেয়াল রাখতে
হবে কিডনির যেকোনো সমস্যার কারণে নিজে নিজে ঔষধ না খেয়ে রেজিস্টার
ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করা। আপনি যদি কিডনি জনিত যেকোনো সমস্যা
ফেস করেন তাহলে, সর্বপ্রথমে আপনার একটি ভালো কিডনি স্পেশালিস্ট দেখিয়ে তার
পরামর্শ অনুযায়ী বিভিন্ন টেস্ট করার পর ডাক্তারের সাজেস্ট করা ওসবগুলো সেবন করা
উচিত। যেকোনো অসুখের ব্যাপার এই না জেনে শুধুমাত্র ধারণার উপরে নির্ভর করে ওষধ
সেবন করা শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। এরপরেও যারা
কিডনি রোগের ঔষধ গুলোর নাম জানতে ইচ্ছুক তাদের জন্য নিচে কিডনি রোগের জন্য
ব্যবহৃত ওষুধগুলোর নাম তুলে ধরা হলো, নিচে আপনাদের সুবিধার জন্য কিডনি রোগের
এলোপ্যাথিক এবং হোমিও কিছু ওষুধের নাম দেওয়া হলো।
কিডনি রোগের এ্যালোপেথিক ওষধঃ বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা নিরীক্ষা এবং অসুখের তীব্রতার ওপরে ভিত্তি করে নিচে দেওয়া এলোপ্যাথিক ওষুধগুলো কিডনি রোগীদের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
- Losartan
- Amlodipine
- Ramipril
- Furosemide
- Iron
- Erythropoietin
- Calcium Acetate
কিডনি রোগের হোমিওপ্যাথিক ঔষধঃ বিভিন্ন ধরনের কিডনি রোগের ক্ষেত্রে
হোমিওপ্যাথি ওষুধ গুলো বেশ ভালো কাজ করে। ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী রোগীর
ধরন , রোগের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য , রোগীর পছন্দ-অপছন্দ ইত্যাদি বিভিন্ন
বিষয়ের সাথে মিল রয়েছে যদি সঠিকভাবে হোমিও ঔষধ সেবন করা যায় তবে, কিডনি
রোগ থেকে সম্পূর্ণ সুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। নিচে কিডনি রোগের জন্য ব্যবহৃত
হোমিওপ্যাথি ওষুধগুলোর নাম দেয়া হলো।
- আর্সেনিক অ্যালবাম
- বেলেডোনা
- অরাম মুরিয়াটিকাম
- ক্যান্থারিস
- এপিস মেলিফিকা
- কোনভ্যালারিয়া
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url