এশিয়া ব্যাংকে একাউন্ট খোলার নিয়ম - এশিয়া ব্যাংকের হেল্পলাইন নম্বর
বাংলাদেশের জনপ্রিয় ব্যাংকগুলোর মধ্যে এশিয়া ব্যাংক অন্যতম। বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা এবং ভালো মানের সেবা দেওয়ার কারণে এই ব্যাংকের প্রতি মানুষের আগ্রহ দিন দিন বেড়েই চলেছে। এশিয়া ব্যাংক লিমিটেড একটি অতীত পরিচিত ব্যাংক হলেও আমরা এর কার্যক্রম সম্পর্কে অনেক কিছুই জানি । আজ তাই এশিয়া ব্যাঙ্ক লিমিটেড সম্পর্কে এবং এশিয়া ব্যাংকে একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে ও এশিয়া ব্যাংকের হেল্পলাইন নম্বর নিয়ে আপনাদের সাথে আলোচনা করা হবে। এশিয়া ব্যাংক সম্পর্কিত প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো জানতে পোস্টটি মনোযোগ সহকারে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
আজ আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে জানবো এশিয়া ব্যাংক লিমিটেড সম্পর্কে , এশিয়া ব্যাংকে একাউন্ট খোলার নিয়ম সহকারে আরো বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ।আশা করি তথ্য গুলো আপনাদের উপকারেআসবে।তাই চলুন পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে জেনে নেয়া যাক এশিয়া ব্যাংকে একাউন্ট খোলার নিয়ম ও এশিয়া ব্যাংকের হেল্পলাইন নম্বর।সূচিপত্রঃ এশিয়া ব্যাংকে একাউন্ট খোলার নিয়ম - এশিয়া ব্যাংকের হেল্পলাইন নম্বর
- এশিয়া ব্যাংক লিমিটেড এর ইতিহাস
- এশিয়া ব্যাংকের হেড অফিসের ঠিকানা
- এশিয়া ব্যাংকে কি ধরনের একাউন্ট খোলা যায়
- এশিয়া ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম
- এশিয়া ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট করার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
- এশিয়া ব্যাংকে একাউন্ট চেক করার নিয়ম
- এশিয়া ব্যাংকের সামাজিক সেবামূলক কাজ
- কোন কোন খাতে এশিয়া ব্যাংক লোন দিয়ে থাকে
- কোন শ্রেণীর মানুষ এশিয়া ব্যাংক থেকে লোন নিতে পারে
- এশিয়া ব্যাংকের শাখা সমূহ
- এশিয়া ব্যাংকের হেল্পলাইন নম্বর সমূহ
এশিয়া ব্যাংক লিমিটেডের ইতিহাস
বহুল পরিচিত এই এশিয়া ব্যাঙ্ক লিমিটেড মূলত ১৯৯৯ সালে যাত্রা শুরু করে। ১৯৯৯ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর তারিখ ব্যাংকটি কোম্পানি আইনের ১৯৯৪ ধারার অধীনে নিবন্ধন করে এবং একই বছর ২৭ শে নভেম্বর তারিখ থেকে ব্যবসা আরম্ভ করে। ৮০০ মিলিয়ন ও ২১৮ মিলিয়ন টাকা এ ব্যাংকটির অনুমোদিত ও পরিশোধিত মূলধন।
কানাডা ভিত্তিক ব্যাংক নোভা স্কোশিয়া এক সময় সম্ভবত ২০২১ সালের দিকে এশিয়া
ব্যাংকটির দায় সম্পদ সহ সকল সম্পদ ক্রয় করেছিল এ ধরনের ঘটনা বাংলাদেশের
ব্যাংকিং ইতিহাসে ২০২১ সালে প্রথম ঘটে।, এরপর সেই একই পন্থা অবলম্বন করে ২০০৩
সালে বাংলাদেশের একটি মুসলিম কমার্শিয়াল ব্যাংক ( এমসি বি নামে পরিচিত )
সকল পরিসম্পদ ক্রয় করেন। এবং এশিয়া ব্যাংক লিমিটেড ২০০৩ সালে
শেয়ার বাজার থেকে মূলধন সংগ্রহ করা শুরু করে ব্যাঙ্ক আইপি এর মাধ্যমে।
এশিয়া ব্যাংকের হেড অফিসের ঠিকানা
আমরা অনেকেই জানিনা এশিয়া ব্যাংকের হেড অফিসের ঠিকানা। আপনাদের সকলের সুবিধা
এবং উপকারের কথা চিন্তা করে নিচে এশিয়া ব্যাংকের হেড অফিসের ঠিকানা দেয়া
হলো,
ব্যাংক এশিয়া টাওয়ার, ৩২-৩৪ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ ,কাওরানবাজার , ঢাকা
রেংগস টাওয়ার, ৬৮ পুরানা পল্টন , ঢাকা
এশিয়া ব্যাংকে কি ধরনের একাউন্ট খোলা যাই
এশিয়া ব্যাংকের সাধারণত ৭ ধরনের অ্যাকাউন্ট খোলা যায়। এই অ্যাকাউন্ট গুলো
হল,
- ব্যক্তিক হিসাব
- স্থায়ী আমানত
- সঞ্চয়ী হিসাব
- স্টুডেন্ট একাউন্ট
- বিশেষ স্কিম হিসাব
- প্রাতিষ্ঠানিক হিসাব
- সরকারি , বেসরকারি , আধা সরকারি প্রতিষ্ঠানের হিসাব।
এশিয়া ব্যাংকে একাউন্ট খোলার নিয়ম
এবার আপনাদের জানাবো এশিয়া ব্যাংকে একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে।এশিয়া ব্যাংকে একাউন্ট খোলার নিয়ম খুবই সহজ ব্যাংকের যে শাখায় আপনি অ্যাকাউন্ট করতে চান, সেই শাখায় গিয়ে ব্যাংকের কের অ্যাকাউন্ট খোলার দায়িত্বে যিনি কর্ম রত আছেন তাকে জানালে তিনি আপনাকে একটি ফর্ম দেবেন। আপনি সেই ফর্মটি নিয়ে লেখা নির্দেশনা মোতাবেক ফর্মটি পূরণ করে এবং এর সাথে প্রয়োজনীয় কাগজ পাতি সহকারে ব্যাংক কর্মকর্তাকে জমা দিন। ব্যাংকে দেওয়া আপনার কাগজগুলোর সত্যতা যাচাই করার পর দুই-একদিনের মধ্যে ব্যাংক কর্মকর্তা আপনার একাউন্ট খুলে দিবে। আশা করছি বুঝতে পেরেছেন এশিয়া ব্যাংকে একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে।
এশিয়া ব্যাংকে একাউন্ট করার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
এশিয়া ব্যাংকে একাউন্ট করা খুব একটা কঠিন কাজ নয়। কয়েকটি প্রয়োজনীয় কাগজ
পাতি উপারে নির্দিষ্ট একটি ফর্ম পূরণ করে জমা দিলে আপনার ব্যাংক একাউন্ট খোলা
হয়ে যায়। এশিয়া ব্যাংক একাউন্ট করার জন্য যে কাগজ পাতি গুলো আপনার প্রয়োজন
হবে সেগুলো হলো,
- দুই কপি পাসপোর্ট সাইজ রঙিন ছবি
- এক কপি জন্ম নিবন্ধন এর ফটোকপি
- স্টুডেন্ট একাউন্ট এর জন্য প্রতিষ্ঠানের আইডি কার্ডের ফটোকপি
- পিতা মাতা বা যিনি আপনার অভিভাবক তার এক কপি পাসপোর্ট সাইজ রঙিন ছবি।
এশিয়া ব্যাংক একাউন্ট চেক করার নিয়ম
বেশ কয়েকটি মাধ্যমে আপনি এশিয়া ব্যাংকে থাকা আপনার অ্যাকাউন্টটি চেক করতে
পারেন। জেনে নেওয়া যাক, কিভাবে আপনি আপনার এশিয়া ব্যাংকের একাউন্ট চেক করতে
পারেন।
এসএমএস এর মাধ্যমেঃ এশিয়া ব্যাংকে থাকা আপনার ব্যাংক একাউন্ট টি
আপনি এসএমএস এর মাধ্যমে কেট করতে পারেন। এসএমএসের মাধ্যমে ব্যাংক একাউন্ট
চেক করার জন্য সর্বপ্রথমে আপনি আপনার ফোনটির মেসেজ অপশনে যাবেন ,মেসেজ অপশনে
গিয়ে আপনাকে টাইপ করতে হবে অ্যাকাউন্টের পিন কোড এবং কোটি পাঠিয়ে দিতে
হবে ৬৯৬৯ নম্বরে।
অ্যাপ এর মাধ্যমেঃ "এশিয়া ব্যাংক স্মার্ট অ্যাপ " এই নামে, ব্যালেন্স চেক করার জন্য এশিয়া ব্যাংকের একটি অ্যাপ আছে। প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করে এই অ্যাপটির মাধ্যমে আপনারা আপনাদের এশিয়া ব্যাংকে থাকা অ্যাকাউন্টটি চেক করতে পারবেন।ইন্টারনেটের মাধ্যমেও আপনি এশিয়া ব্যাংকে থাকা অ্যাকাউন্ট চেক করে দেখতে পারেন।
আরোও পড়ুনঃ ফরেক্স ট্রেডিং কি হালাল বাংলাদেশে ফরেক্স ট্রেডিং কি বৈধ।
ইন্টারনেট থেকে একাউন্ট চেক করতে হলে প্রথমে আপনাকে এশিয়া ব্যাংকের ওয়েবসাইটে যেতে হবে, এবং এই ব্যাংকের ওয়েবসাইটটি আপনাকে একটু রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করতে হবে। রেজিস্ট্রেশন করা হয়ে গেলে আপনি একটি আইডি এবং পাসওয়ার্ড পাবেন। এই পাসওয়ার্ড দিয়ে আপনি ওয়েবসাইটের প্রবেশ করলে আপনাকে পাসওয়ার্ডটি চেঞ্জ করে নিতে বল। পাসওয়ার্ডটি চেঞ্জ করে সাবমিট করলে আপনার সামনে একটি পেজ ওপেন হয়ে যাবে এবং এই পেজে আপনি আপনার একাউন্টের ব্যালেন্স দেখতে পাবেন।
সরাসরি ব্যাংকে গিয়ে একাউন্ট চেকঃ উপরের বিষয়গুলো আপনার কাছে যদি
ঝামেলা মনে হয় তাহলে আপনি সরাসরি বা সশরীরে ব্যাংকে উপস্থিত হয়েও আপনার
ব্যাংক একাউন্ট চেক করতে পারেন।
এশিয়া ব্যাংকের সামাজিক সেবামূলক কাজ
এশিয়া ব্যাংক বেশ কিছু সামাজিক ও সেবামূলক কাজ করে থাকে। শিক্ষিত সমাজ গড়ে তোলার জন্য এশিয়া ব্যাংক লিমিটেড শিক্ষাবৃত্তি প্রদান করে থাকি। দেশের গরীব মানুষদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করার জন্য এই ব্যাংক বিভিন্ন হাসপাতালগুলোকে সহযোগিতা করে থাকে।
চক্ষু হাসপাতাল ও জন্মন্ধু শিশুদের চোখে অস্ত্র প্রচারে চোখের আলো ফেরানোর জন্য অর্থ দিয়ে সহযোগিতা করে থাকে । বিভিন্ন সামাজিক উন্নয়ন কর্মকান্ডেও এই ব্যাংক আর্থিক সহযোগিতা দিয়ে থাকে, বিভিন্ন গ্রামাঞ্চলে কম্পিউটার প্রশিক্ষণের জন্, চোখের পরীক্ষা নিরীক্ষার জন্য , পড়াশোনার জন্য বৃত্তি প্রদান ছাড়াও বিভিন্ন কর্মকান্ডে এই ব্যাংক আর্থিক সাহায্য সহযোগিতা করে থাকে ।
কোন কোন খাতে এশিয়া ব্যাংক লোন দিয়ে থাকে
বেশ কিছু কাজের জন্য এশিয়া ব্যাংক বিভিন্ন মেয়াদে লোন দিয়ে থাকে।
সাধারণত ৫ ধরনের লোন এশিয়া ব্যাংক লিমিটেড প্রদান করে।
হোম লোনঃ এশিয়া ব্যাংকের কাছে থেকে হোম লোন হিসেবে আপনি সর্বনিম্ন ৫ লক্ষ
থেকে সর্বোচ্চ দেড় কোটি টাকা পর্যন্ত লোন নিতে পারবেন। এবং ২৫ বছরের
মধ্যে আপনাকে এই লোন শোধ করতে হবে। এশিয়া ব্যাংক হোম লোন এর উপরে ৯
শতাংশ সুদ গ্রহণ করে ।
অটো লোনঃ অটো বা বিভিন্ন পরিবহন কেনার জন্য এশিয়া ব্যাংক
সর্বনিম্ন ৩ থেকে সর্বোচ্চ ৪০ লাখ টাকা লোন দিয়ে থাকে। এবং এ লোন পরিষদের সময়
থাকে ৫ থেকে ৬ বছর । অটো লোনের ক্ষেত্রে ব্যাংক এশিয়া ৯.৫% হারে সুদ গ্রহণ
করি। অটো লোনের ক্ষেত্রে কোন রকম হিডেন চার্জ থাকে না।
পার্সোনাল লোনঃ ব্যাংক এশিয়া থেকে আপনি পার্সোনাল লোন হিসেবে
পঞ্চাশ হাজার থেকে ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত নিতে পারবেন। এবং আপনাকে লোনের টাকা
পাঁচ বছরের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে। পার্সোনাল লোন এর ক্ষেত্রেও এশিয়া ব্যাংকে
৯% হারে সুদ দিতে হয়।
পেশা ভিত্তিক লোনঃ যারা পেশা ভিত্তিক লোন নিতে চান তারা এখান
থেকে এক লক্ষ থেকে শুরু করে ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোন নিতে পারবেন। ৫
বছরের মধ্যে আপনাদেরকে এই লোন শোধ করতে হবে। এই লোনের ক্ষেত্রেও সুদের হার
৯%।
অবসরপ্রাপ্তদের জন্য লোনঃ অবসর প্রাপ্তদের জন্য এশিয়া
ব্যাংক লোন প্রদান করে থাকি। অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ৫০ থেকে ৩ লক্ষ
টাকা পর্যন্ত এর লোন নিতে পারবে । ৫৭ থেকে ৬৫ বছর বয়সী অবসরপ্রাপ্ত
কর্মচারী বা কর্মকর্তার লোন নিতে পারবেন। অবসারপ্রাপ্তদের সুদের হার
৯% এবং এর জন্য কোন হিডেন চার্জ নেই।
কোন শ্রেণীর মানুষ এশিয়া ব্যাংক থেকে লোন নিতে পারে
বাংলাদেশের যেকোনো নাগরিক যার বয়সসীমা ২৩ থেকে ৬৫ বছরের মধ্যে এবং যিনি
লোন পরিশোধ করার ক্ষমতা রাখেন , এ ধরনের যেকোন ব্যক্তি এশিয়া ব্যাংক থেকে
লোন নিতে পারবেন। তবে পেশাবৃত্তিক কোনো কাজের জন্য লোন পেতে হলে সেই ব্যক্তিকে
অবশ্যই মাসে কমপক্ষে ২৫ হাজার টাকা ইনকাম দেখাতে হবে। এবং পার্সোনাল লোন
নেওয়ার জন্য ব্যক্তির সর্বনিম্ন মাসিক আয় দেখাতে হবে ১৫ হাজার টাকা।
এশিয়া ব্যাংকের গুরুত্বপূর্ণ শাখা সমূহ
দেশের প্রায় প্রতিটি জেলাতেই একাধিক এশিয়া ব্যাংকের শাখা রয়েছে । তার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ এশিয়া ব্যাংকের শাখা গুলোর নামের তালিকা নিচে প্রকাশ করা হয়
- আশুলিয়া শাখা
- বনানী ১১ শাখা
- এমসিবি বনানী শাখা
- বরুড়া শাখা
- বরিশাল শাখা
- বসুন্ধরা শাখা
- বিয়ানীবাজার শাখা
- চাঁদপুর শাখা
- ভৈরব শাখা
- ভাটিয়ারী শাখা
- ভোলা শাখা
- বগুড়া শাখা
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখা
- সিডিএ এভিনিউ শাখা
- চন্দ্রগঞ্জ শাখা
- চাটখিল শাখা
- কোম্পানীগঞ্জ শাখা
- ধানমন্ডি শাখা
- দিনাজপুর শাখা
- এলিফ্যান্ট রোড শাখা
- ফরিদগঞ্জ শাখা
- ফরিদপুর শাখা
- ফেনী শাখা
- গাজীপুর শাখা
- গোপালগঞ্জ শাখা
- গৌরীপুর শাখা
- গুলশান শাখা
- গুলশান ২ শাখা
- হাজিগঞ্জ শাখা
- হাতির দিয়া শাখা
- হেমায়েতপুর শাখা
- খাতুনগঞ্জ শাখা
- খুলনা শাখা
- বড়বাজার শাখা
- কুষ্টিয়া শাখা
- মিটফোর্ড শাখা
- মৌলভীবাজার শাখা
- ময়মনসিংহ শাখা
- রূপসা শাখা
- রূপনগর শাখা
- টঙ্গী শাখা
- ব্যাংক এশিয়া টাওয়ার শাখা
- উত্তরা শাখা
- রাজশাহী শাখা
- শান্তিনগর শাখা
- সোনাইমুড়ি শাখা
- পল্টন শাখা
- স্কোটিয়া শাখা
- রিং রোড শাখা
- প্রগতি সরণি শাখা
- নিমতলা শাখা
এ শাখা গুলো ছাড়াও এশিয়া ব্যাংক লিমিটেডের আরও বিভিন্ন শাখা দেশের বিভিন্ন
স্থানে বা অঞ্চলে রয়েছে । সারাদেশে ব্যাংক এশিয়ার এজেন্ট ব্যাংকের সংখ্যা
৪২৩৪ টি ।
এশিয়া ব্যাংকের হেল্পলাইন নম্বর সমূহ
বিভিন্ন প্রয়োজনে অনেকেই ব্যাংক এশিয়ার হেল্পলাইন নম্বর গুলো খুজে থাকেন। বিভিন্ন প্রয়োজন বা সেবা নেওয়ার জন্য আপনারা এশিয়া ব্যাংকের হেল্পলাইন নম্বর এর মাধ্যমে যোগাযোগ করতে পারেন এশিয়া ব্যাংকের হেল্পলাইন নম্বর দিনরাত ২৪ ঘন্টা খোলা থাকে। তাহলে চলুন আর দেরি না করে এশিয়া ব্যাংকের হেল্পলাইন নম্বর জেনে নেয়া যাক।
আরোও পড়ুনঃ জাতীয় পরিচয় পত্র ডাউনলোড ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড সম্পর্কে জানুন।
ব্যাংক এশিয়ার হেল্পলাইনে কল করার জন্য আপনি ১৬ ২০ ৫ এবং + ৮৮ ০৯ ৬১ ৭০ ১৬ ২০৫ এই নম্বরগুলো ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়াও এশিয়া ব্যাংকের যোগাযোগের জন্য টেলিফোন নম্বর গুলো হল+ ৮৮ ০২ ৯৫ ১৫ ১০৬ , ০২ ৯৫ ১৫ ১২৮ , ০২ ৪৭ ১১১ ৩৮ এই নম্বর গুলিতে কল দিয়ে আপনি এশিয়া ব্যাংকের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। এশিয়া ব্যাংকের জিমেইল এড্রেসটি রয়েছে সেটি হল, contact.center@bankasia-bd.com এই ইমেইল এড্রেস এর মাধ্যমে আপনি ব্যাংক এশিয়ার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন ।
আশা করছি এশিয়া ব্যাংক ও এশিয়া ব্যাংকে একাউন্ট খোলার নিয়ম ,এশিয়া ব্যাংকের হেল্পলাইন নম্বর ও ব্যাংকের লোন সম্পর্কেও বিভিন্ন তথ্য, এবং ব্যাংক সম্পর্কেও আরো তথ্য সম্পর্কে আরো তথ্য জেনে পেরে আপনি উপকৃত হবেন । এই তথ্যগুলো আপনার সংগ্রহে রাখলে , এশিয়া ব্যাংকের বিভিন্ন ব্যাংকিং সেবা নিতে আপনার সাহায্য করবে।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url