গুড়ের উপকারিতা ব্যবহার - পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

 প্রিয় পাঠক আজকে আমরা আপনাদের সামনে আলোচনা করব গুড়ের উপকারিতা ব্যবহার এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দৈনন্দিন জীবনে আমরা বিভিন্ন কাজে গুড় ব্যবহার করে থাকি যেহেতু এর উপকারিতা পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে তাই গুড়ের ব্যবহার বিধি সঠিকভাবে জানতে হবে চলুন তাহলে জেনে নেয়া যাক গুড়ের উপকারিতা ব্যবহার এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া 


এখানে আমরা আলোচনা করব গুড়ের উপকারিতা ব্যবহার এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া। এ পোস্টটি ভালোভাবে পড়লে আপনি জানতে পারবেন গুড়ের উপকারিতা ব্যবহার, খেজুর গুড়ের উপকারিতা, তালের গুড়ের উপকারিতা, আখের গুড় চেনার উপায়, তালের গুড়ের গুনাগুন, খেজুরের গুড় খেলে কি হয়, তালের গুড়ের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া, ইত্যাদি বিষয়ে সম্পূর্ণ ধারণা পাবেন। গুড় দৈনন্দিন কি কি কাজে ব্যবহার করা এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানতে পারবেন।

সূচিপত্র: গুড়ের উপকারিতা ব্যবহার-পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া।

খেজুরের গুড়ের উপকারিতা


খেজুরের গুড়ের নানাবিধ উপকারিতা রয়েছে। নিচে খেজুরের গুড়ের উপকারিতা আলোচনা করা হলো। যেমন গুড়ের উপকারিতা রয়েছে তেমনি এর সঠিক ব্যবহার না জানলে এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হতে পারে। তাই আমাদের গুড়ের উপকারিতা ব্যবহার এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে হবে। চলুন তাহলে জেনে নেয়া যাক গুড়ের উপকারিতা ব্যবহার।
আয়রনের ঘাটতি মেটায়
আমাদের মানব জীবনে একটা না একটা সমস্যা লেগেই আছে, তেমনি রয়েছে আয়রনের সমস্যা।
আমাদের মধ্যে অনেকেরই আছে যাদের আয়রনের সমস্যা রয়েছে, এর ফলে নানা রকম রোগ সৃষ্টি হয়।আপনি জেনে খুশি হবেন যে,খেজুরের গুড়ে আয়রন রয়েছে তাই আমাদের জীবনের আয়রনের ঘাটতি পূরণের জন্য আর খেজুরের গুড় খাওয়া আবশ্যক।
লিভার ভালো রাখে
যেসব খাবার লিভার ভালো রাখতে সাহায্য করে তার মধ্যে খেজুরের অন্যতম ভূমিকা পালন করে।খেজুরের গুড। পটাশিয়াম এবং সোডিয়াম আমাদের শরীরের পেশিকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করে । রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে । লিভার আমাদের শরীরের গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ।
লিভার ক্ষতিগ্রস্ত হলে আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয় এর হাত থেকে বাঁচার জন্য আমাদের অবশ্যই গুড়ের উপকারিতা ব্যবহার এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানতে হবে। আমরা যদি গুড়ের সঠিক ব্যবহার না জানি তাহলে এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে । লিভার ক্ষতিগ্রস্ত হলে আমাদের চুল উঠে যায় তাই লিভার সুরক্ষিত রাখতে আমাদের নিয়ম মেনে গুড় খেতে হবে।
প্রেসার নিয়ন্ত্রণ
ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে খেজুরের গুড় অন্যতম ভূমিকা পালন করে। আমরা অনেক সময় শত ব্যস্ততার মাঝে নিজের শরীরের দিকে ঠিকমতো নজর রাখতে পারি না। আমরা সময়মতো খাদ্য গ্রহণ করি না। আমরা মাঝেমধ্যে বাইরের অস্বাস্থ্যকর খাবার খেয়ে শরীরের অনেক ক্ষতি করি এর ফলে আমাদের শরীরের উচ্চ রক্তচাপ বৃদ্ধি পায়। পেশার বা উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে গুড়ের ভূমিকা অপরিসীম। ধূমপান, অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত খাবার গ্রহণ করা, তুলনামূলক ওজন বৃদ্ধির, মানসিক টেনশন, নেশা করা ইত্যাদির কারণে উচ্চ রক্তচাপ হতে পারে। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করার জন্য আপনাকে অবশ্যই গুড় খেতে হবে।
সুন্দর ত্বক পেতে
সুন্দর ত্বক সবাই চায়।। আর এই সুন্দর ত্বকের গোপন রহস্য হলো গুড়। প্রাচীনকাল থেকেই সবাই ত্বকের যত্ন নিয়ে আসছে। তারা নিজেদের ত্বকে সুন্দর রাখার জন্য বিভিন্ন ধরনের পন্থা অবলম্বন করেছেন। এবং বিভিন্ন ধরনের খাবার গ্রহণ করেছেন ত্বক ভালো রাখার জন্য। তার মধ্যে খেজুরের গুড় অন্যতম। ত্বক ভালো রাখতে খেজুরের গুড় কাজ করে ।
আপনার শরীরে যদি মসৃণ ত্বক বানাতে চান তাহলে নিয়মিত খেজুরের গুড় খান । এই গুড় ব্রণও ফুসকুড়ি দূর করে। আপনার ত্বকের উজ্জলতা বাড়ানোর জন্য গুড় অনেক ভালো কাজ করে আমরা যদি গুড়ের উপকারিতা ব্যবহার সম্পর্কে এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানি তাহলে আমাদের ত্বক ভালো থাকবে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে। এবং বয়সের ছাপ ও পড়বে না। আপনি যদি নিজের সৌন্দর্যকে ধরে রাখতে চান এবং সুন্দর মসৃণ কোমল ত্বক পেতে চান তাহলে আপনি অবশ্যই নিয়মিত খেজুরের গুড় খান।
শ্বাসকষ্ট কমাতে
গুড় খেলে শরীর ঠান্ডা থাকে সেহেতু শ্বাসকষ্ট কমাতে সাহায্য করে। অ্যাজমা, ব্রংকাইটিস জাতীয় রোগ থেকে মুক্তি পেতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই আমাদের নিয়মিত খেজুরের গুড় খাওয়া আবশ্যক। তাই আমাদের শ্বাসকষ্ট থেকে বাঁচতে হলে গুড়ের উপকারিতা ব্যবহার এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানতে হবে।
হজম শক্তি বাড়ায়
শীতকালে অনেকের পায়খানা সমস্যা হয়, অনেকের পেটের সমস্যা , পায়খানা ক্লিয়ার হয় না। খেজুরের গুড় খেলে আপনার হজম শক্তি বৃদ্ধি করবে এবং পেট ব্যাথা কমাবে । তাই নিয়মিত পেট পরিষ্কার রাখার জন্য খেজুরের গুড় আপনার শরীরের জন্য উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করবে
আখের রস থেকে তৈরি হয় চিনি। সাধারণত আখের । এটির শরীরেররস বা খেজুরের রস জাল দিয়ে তৈরি হয় গুড়। চিনিতে বিদ্যমান রয়েছে সুক্রোজ নামের শর্করা। আর ঘুরে রয়েছে সুক্রোজ এর সঙ্গে থাকে ক্যালসিয়াম ফসফরাস ও লোহা।

তালের গুড়ের উপকারিতা

খাঁটি তালের গুড় আমাদের মানব জীবনের জন্য অনেক উপকারী, যা বলে শেষ করা সম্ভব নয়। কিন্তু গুড়ের অপকার বলে শেষ হবে। তালের গুড়ে বিদ্যমান রয়েছে আয়রন ও ফলেটে সমৃদ্ধ। যা আমাদের লোহিত রক্ত কণিকা স্বাভাবিক আছে কিনা নিশ্চিত করে এবং রক্তশূন্যতা প্রতিরোধে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। এই তালের গুড় গর্ভবতী মহিলার জন্য বিশেষভাবে উপকারী। এটি শরীরের জন্য যদি গুড়ের স্বাদ তাৎক্ষণিক শক্তি সরবরাহ কাজে বিশেষ সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
উচ্চ ম্যাগনেসিয়াম কন্টেন্ট বিদ্যমান থাকার কারণে তালের গুড় আমাদের শরীরের অন্ত্রের স্বাস্থ্য বাড়াতে পারে।

আখের গুড় চেনার উপায়

আখের গুড় চেনার জন্য আপনাকে একটি পাত্রে পানি নিয়ে তার মধ্যে কয়েক টুকরা আখের গুড় ভালোভাবে মেশাতে হবে ।যদি এটি পানির সাথে মিশে যায় তাহলে বুঝতে হবে আখের গুড় আসল ,আর যদি পানির সাথে না মিশে তাহলে বুঝবেন আখের গুড়টি নকল। নকল আখের গুড়ের সাথে সাধারণত চিনি মেশানো থাকে যা শরীরের জন্য খুবই বিপদজনক এটি আমাদের শরীরের সুগারের মাত্রা বাড়িয়ে দেয় বাড়িয়ে দেয়। তাছাড়া আসল আখের গুড়ের রং নকল গুড়ের থেকে আলাদা হয়। এছাড়া আপনারা যখন বাজারে গুড় কিনতে যাবেন তখন এক টুকরা গুড় মুখে দিয়ে দেখবেন। যদি গুড়ের স্বাদ সম্পূর্ণ মিষ্টি না হয়ে নুন যুক্ত হয় তাহলে বুঝবেন এটি আসল আখের গুড় নয়। তাই গুড় কেনার ব্যাপারে আপনাকে অবশ্যই সচেতন থাকতে হবে না।

তালের গুড়ের গুনাগুন

তালের গুঁড়ে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে । আমাদের দেহে তিন ধরনের রক্তকণিকা রয়েছে এগুলো হল লোহিত রক্ত কণিকা, শ্বেত রক্তকণিকা অনুচক্রিকা। এই তিন ধরনের রক্তের কাজ একেক রকম। তালের গুড় খেলে আমাদের দেহের লোহিত রক্ত কণিকার মাত্রা স্বাভাবিক থাকে যার কারণে আমাদের রক্তশূন্যতা নামক অসুখ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তালের গুড়ে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকার কারণে আমাদের দেহে প্রচুর পরিমাণে শক্তি উৎপন্ন হয় যা রোগ প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। গর্ভবতী মহিলাদের তালের গুড় খাওয়ালে বাচ্চার শরীরের ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।

খেজুরের গুড় খেলে কি হয়

খেজুরের গুড় আমাদের শরীর গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। খেজুরের গুড় খেলে হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে খেজুরের গুড় ম্যাজিকের মতো কাজ করে। আপনি যখন খুব বেশি ক্লান্ত থাকবেন তখন যদি এক গ্লাস খেজুরের গুড়ের শরবত খান তাহলে অনেকটাই ক্লান্তি দূর হয়ে যাবে। যারা তাদের শরীরের ওজন বৃদ্ধি করতে যাচ্ছেন তারা অবশ্যই খেজুরের গুড় খাবেন কারণ খেজুরের প্রচুর পরিমাণে আইরন রয়েছে । যা আপনার রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে।

তালের গুড়ের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

প্রত্যেক জিনিসের যেমন উপকারিতা রয়েছে তেমনি এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও রয়েছে। যেহেতু তালের গুড়ে অধিক পরিমাণে আইরন রয়েছে এটি শরীরের ক্ষয় পূরণ সাহায্য করে এবং ওজন বৃদ্ধিতেও সহায়তা করে। যাদের ওজন তুলনামূলক বেশি বা যারা নিজেদের ফিটনেস বাড়াতে চান না তারা অবশ্যই তালের গুড় খাবেন না কারণ ৩৮৫ ক্যালোরি পাবেন ১০০ গ্রাম তালের গুড় থেকে যা আপনার শরীরের ওজন বৃদ্ধি করবে। তাহলে ১০০০ গ্রাম গুড় খেলে আপনি ৩ ৮৫০ ক্যালরি পাবেন। অল্প পরিমাণে খেলে কোন সমস্যা হবে না কিন্তু অধিক পরিমাণে তালের গুড় গ্রহণ করলে আপনার ওজন বৃদ্ধি পেতে পারে। এর ফলে আপনার নানারকম অসুখ হতে পারে। তাই নিজেকে সুস্থ রাখতে গুড়ের উপকারিতা ব্যবহার এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানতে হবে তা না হলে অতিরিক্ত তালের গুড় গ্রহণের ফলে আপনার বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যা হবে যা আপনার মৃত্যুর কারণ হতে পারে।

গুড়ের শরবত খাওয়া কি ভালো

শরীর সুস্থ রাখতে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য অবশ্যই আমাদের গুড়ের শরবত খেতে হবে। আপনি যদি রোদ কিংবা গরম থেকে এসে এক গ্লাস পানির মধ্যে লেবু, লবণ এবং গুড় মেশিয়ে শরবত বানিয়ে খেতে পারেন তাহলে আপনার ক্লান্তি দূর। হবে শরীরে এনার্জি পাবেন। অনেক সময় ডায়রিয়া হলে বাড়িতে যদি স্যালাইন না থাকে তাহলে আপনি স্যালাইনের বিকল্প হিসেবে এক গ্লাস পানিতে এক মুঠো গুড় এবং এক চিমটি লবণ মিশিয়ে স্যালাইন বানাতে পারেন। অত্যাধিক গরমে যাওয়ার ফলে জ্বর ফলে আমাদের শরীরের গ্লুকোজ মাত্রা কমে যায় এবং টক্সিন এর মাত্রা বেড়ে যায়। গুড়ের শরবত খেলে শরীরের শরীরের টক্সিন এর মাত্রা কমে যায় ফলে লিভার ভালো থাকে। এবং গ্লুকোজের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। সারাদিন রোজা রাখার পর আপনি যদি গুড়ের শরবত খান তাহলে আপনার শরীরের সব রকম ক্লান্তি দূর হয়ে যাবে। চিনির শরবতের চেয়ে গুড়ের শরবতের ক্ষতিকর দিক কম থাকে। তাই মানুষ ইফতারের পর সাধারণত চিনির শরবত না খেয়ে গুড়ের শরবত খান। চিনির শরবত উচ্চ রক্তচাপ বাড়িয়ে দেয় কিন্তু গুড়ের শরবত উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।

গুড় দিয়ে যে যে খাদ্য তৈরি করা যায় 

গুড় দিয়ে বিভিন্ন ধরনের খাবার তৈরি করা যায় যা আমাদের শরীরের জন্য খুব উপকারী। গুড় দিয়ে তৈরি করা খাবার সবাই খেতে পারেন কিন্তু চিনি দিয়ে তৈরি খাবার সবাই খেতে পারেন না। তাই উচ্চ রক্তচাপের হাত থেকে বাঁচার জন্য চিনির খাদ্য বাদ দিয়ে গুড়ের তৈরি খাবার খেতে হবে। চলুন তাহলে জেনে নেয়া যাক গুড় দিয়ে কি কি খাবার তৈরি করা যায়
ভাপা পিঠা
পুলি পিঠা
রস পিঠা
দুধ লাউ এর ককটেল
গুড়ের শাহী পিঠা
মালাই চপ
চিড়ার নাড়ু
সন্দেশ
পাটিসাপটা
গুড়ের রসগোল্লা
গাজরের হালুয়া
মুড়ির মোয়া
গ্রামাঞ্চলে সাধারণত শীতকাল এলে পিঠা বানানোর ধুম পড়ে যায়। গ্রামের গাছে গাছে লাগানো হয় মিষ্টি খেজুরের রস। আর সেই রস থেকেই তৈরি হয় মজাদার খেজুরের গুড়। এই গুড় দিয়ে তৈরি হয় নানা রকম পিঠা, পুলি। এমনকি এসব পিঠাপুলি তৈরি করে গ্রামে গ্রামে পোষ পার্বণের মেলাও বসে। এই মেলাতে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী নানারকম পিঠার আয়োজন করা হয় যার বেশিরভাগ খেজুরের গুড় দিয়ে তৈরি করা। এগুলো খুব স্বাস্থ্যসম্মত ভাবে তৈরি করা হয়। আমরা অনেক সময় গুড়ের উপকারিতা ব্যবহার এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে না জেনে গুড়ে তৈরি খাবার নিয়ে নানা রকম দ্বিধাদ্বন্দ্ব প্রকাশ করি । গুড় আমাদের শরীরের জন্য কতটুকু কার্যকরী আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধে কতটুকু সাহায্য করে গুড় খেলে কি কি উপকার পাওয়া যায় এবং এর ক্ষতিকর দিক জানার জন্য আমাদের অবশ্যই গুড়ের অপকারিতা ব্যবহার এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান অর্জন করতে হবে।
মন্তব্য, আপনি যদি উপরে পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে আপনি গুড়ের উপকারিতা ব্যবহার এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানতে পারবেন। চলুন তাহলে চিনি পরিহার করি চিনির বিকল্প হিসেবে গুড় খেয়ে সুস্থ জীবন গড়ি। গুড় শরীরের জন্য অনেক উপকারী। এই গুড় থেকে নানারকম পিঠাপুলি তৈরি করা হয় যা আমাদের দেশসহ বিভিন্ন দেশেও প্রচলিত রয়েছে।
























































































এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url