মোবাইলে অ্যাপ ব্যবহার করে আয় - এফিলিয়েট মার্কেটিং করে কিভাবে আয় করা যায়
মোবাইল এখন ধনী-গরিব, চাকরিজীবী বা বেকার সকলের কাছে মোবাইল ফোন থাকে বা মোবাইল ফোন আমরা সকলেই ব্যবহার করি।ভাবুন তো,আপনার হাতের এই মোবাইল ফোনটি যদি ইনকাম করার একটি মাধ্যম হয়ে ওঠে তাহলে কেমন হয়। আজকে জানাবো মোবাইলে অ্যাপ ব্যবহার করে আয় এবং মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার উপায় সম্পর্কে।
মোবাইলে অ্যাপ ব্যবহার করে আয় এবং মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার উপায় গুলো সম্পর্কে আপনি যদি না জেনে থাকেন আর আপনি যদি মোবাইলে অ্যাপ ব্যবহার করে আয় এবং মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার উপায় গুলো সম্পর্কে জানতে চান তাহলে পোষ্টের শেষ অংশ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়তে থাকুন। আশা করছি আপনি যদি পোস্টটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে মোবাইলে অ্যাপ ব্যবহার করে আয় এবং মেয়েদের ঘরে বসে আয় করা উপায় সম্পর্কে বিভিন্ন ধরনের আইডিয়া পেয়ে যাবেন।
ঘরে বসে মোবাইলে আয়
শুনতে অবাক করার মতোন হলেও সত্যি যে ঘরে বসে মোবাইলে আয় করা যায়। হ্যাঁ, আপনি ঠিকই শুনেছেন, ঘরে বসে মোবাইলে আয় করা যায়। আপনারা যারা জানেন না ঘরে বসে মোবাইলে আয় করার তারা এখনই এই বিষয়টি জেনে নিন । তাহলে চলুন সময় নষ্ট না করে শুরু করা যাক ঘরে বসে মোবাইলে আয় করার উপায় গুলো নিয়ে আলোচনা। মোবাইল দিয়ে আপনি ঘরে বসে বেশ অনেক কয়টি পদ্ধতি অবলম্বন করে আয় করতে পারে। ঘরে বসে মোবাইলে কিভাবে আয় করবেন? এক্ষুনি জানিয়ে দিচ্ছি,
লেখালেখির মাধ্যমেঃ আপনি যদি গল্প ,কবিতা , রচনা ইত্যাদি বিষয়গুলো খুব ভালো ভালোভাবে লিখতে পারেন তাহলে দেখবেন এই ধরনের লেখালেখি করার জন্য বেশ অনেক প্রকার গ্রুপ রয়েছে। আপনি লেখালিখি গ্রুপগুলোর মধ্যে জয়েন হয়ে প্রতিদিন আপনার গল্প , কবিতা , লাইফস্টাইল সম্পর্কে লিখতে পারেন এবং এগুলোর মাধ্যমে আপনি বেশ ভালো আয় রোজগারও করতে পারবেন।
ব্লগিংঃ বর্তমানে লেখালেখি করার আরেকটি ভালো মাধ্যম হলো ব্লগিং। এই ব্লগিং করার জন্য আপনার একটি ব্লগিং ওয়েবসাইট থাকার জন্য। এই ব্লগিং ওয়েবসাইটে আপনি বিভিন্ন ধরনের কন্টেন্ট লিখে আপলোড করতে পারেন এবং আপনার কনটেন্ট গুলো যখন বেশি বেশি ভিউ হতে থাকবে তখন গুগলের এডসেন্স দেখানোর মাধ্যমে আপনি সেখান থেকে ইনকাম করতে পারবেন।
গেস্ট ব্লগিং করিঃ ব্লগিং করার জন্য আপনার যদি নিজস্ব ওয়েবসাইট না থাকে তাহলে আপনি ইমেইলের মাধ্যমে পণ্যের ওয়েবসাইটে এক্সেস নিয়ে গেস্ট হিসেবে ব্লগিং করে দিতে পারেন। এই গেস্ট লগইন করেও ঘরে বসে মোবাইলে আয় করতে পারেন।
You tube চ্যানেলঃ আপনি আপনার মোবাইলে একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলে সেই চ্যানেলে বিভিন্ন ধরনের ভিডিও পোস্ট করার মধ্যে দিয়েও আয় করতে পারে। আপনি ইউটিউব চ্যানেলে বিভিন্ন শিক্ষামূলক পোস্ট , টিউটোরিয়াল টাইপের পোস্ট , ফানি পোস্ট ইত্যাদি আপলোড করে সাবস্ক্রাইবার বাড়ানোর চেষ্টা করবেন আপনার সাবস্ক্রাইবার যখন ইউজ পরিমানে হয়ে যাবে তখন google এডসেন্সের মাধ্যমে আপনি ভালো আমাদের একটি অর্থ ইনকাম করতে পারবেন।
ফটোগ্রাফি করেঃ আপনি যদি ভালো ফটোগ্রাফার হন অথবা আপনি যদি ভালোভাবে ছবি উঠাতে পারেন তাহলে বিভিন্ন সিনারি যেমন-নদী নালা , পাহাড়-পর্বত , ফুল পাখি অথবা আপনার চারপাশে যে কোন কিছু ছবি ভালোভাবে তুলে সেগুলোকে অনলাইনে সেল করার মাধ্যমেও অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।
গেম খেলে আয়ঃ আপনার সাথে যদি ভালো মানের একটি মোবাইল ফোন থাকে তাহলে ঘরে বসে বসে মোবাইল আই করতে পারবেন আপনি শুধুমাত্র গেম খেলে। আপনি যদি একজন ভালো হন তাহলে মোবাইলে গেম খেলেই আপনি বেশ ভালো অর্থ উপার্জন করতে পারবেন, এই গেমগুলোর মধ্যে রয়েছে-স্কিল ক্লাশ , উইনজো , বিগক্রাস , লুডো , ক্যারাম , বাবল সুট , কার রেসিং , ক্রিকেট ইত্যাদি গেম গুলো।
আরোও পড়ুনঃ ফরেক্স ট্রেডিং কি হালাল বাংলাদেশে ফরেক্স ট্রেডিং কি বৈধ।
গুগল ম্যাপঃ আপনার যদি google ম্যাপসের উপরে দক্ষতা থাকে তাহলে আপনি গুগল ম্যাপস এর মাধ্যমেও অর্থ ইনকাম করতে পারবেন। বিভিন্ন ধরনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোকে ভেরিফাই করে আপনি এই google ম্যাপসের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেনা
মেয়েদের ঘরে বসে আর
এবার আমরা আলোচনা করব মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার উপায় সম্পর্কে। মেয়েদের জন্য ঘরে বসে আয় বাই ইনকাম করা অত্যন্ত সেফ। এমনকি যারা গৃহিণী এবং স্টুডেন্ট রয়েছে তারাও পড়াশোনা বা ঘরের কাজের পাশাপাশি পার্ট টাইম অনলাইনের এই ইনকাম গুলো করতে পারি। আপনি যদি মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার উপায় গুলো খুঁজে থাকেন তাহলে আপনি ঠিক জায়গায় এসেছেন। মনোযোগ দিয়ে পোস্টটি পড়তে থাকুন মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার উপায় সম্পর্কে বিভিন্ন ধরনের আইডিয়া আপনি পেয়ে যাবেন।
ফেসবুক থেকে আয়ঃ ফেসবুকের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের পণ্যের অর্ডার নিয়ে সেই পণ্যগুলো ডেলিভারি ম্যানদের সাহায্যে নির্দিষ্ট ঠিকানায় পৌঁছে দেয়ার মাধ্যমে আপনি ফেসবুক থেকে ইনকাম করতে পারেন।
রিসেলারঃ রিসেলার বলতে বোঝায় একটি পণ্য কোন একটি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে কিনে সেই পণ্যটি আবার বিভিন্ন ক্রেতার কাছে বিক্রি করা পদ্ধতিটিকে রিসেলার বলা হয়। আপনাদের বোঝার সুবিধার জন্য আরো সহজ ভাবে বলি। মনে করুন আপনি কোন প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে কোন অফার বা কম মূল্যের কোন প্রোডাক্ট সেল করলেন ও কয়েকদিন পরে সেই পণ্য কি আপনার ক্রয় করা মূল্যের চাইতে কিছুটা বেশি মূল্য দিয়ে অন্যের কাছে পুনরায় বিক্রি করলেন। মেয়েদের ঘরে বসে ইনকাম করার উপায় গুলোর মধ্যে এটি অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি উপায়।
ডাটা এন্ট্রিঃ অনেকেই পার্ট টাইম জব হিসেবে ডাটা এন্ট্রির কাজগুলোকে বেছে নেই, বিশেষ করে নারীরা যাদের ঘরের কাজ করার পরেও টাইম থাকে তারা এই ডাটা এন্ট্রির কাজগুলো করতে পারেন। ডাটা এন্ট্রির কাজ খুব একটা কঠিন নয়, ডাটা এন্ট্রির কাজে এক জায়গা থেকে বিভিন্ন ধরনের তথ্যগুলো আরেক জায়গাতে transfer করতে হয়।
ইনস্টাগ্রামঃ instagram এ আপনার যদি হিউজ পরিমাণ ফলোয়ার থাকে তাহলে আপনি ইনস্টাগ্রামে বিভিন্ন কনটেন্ট , রিল , ফটোগ্রাফি এগুলো আপলোড করার মধ্যে দিয়ে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।
ইউটিউবঃ আপনি আপনার হাতে থাকা মোবাইল দিয়ে একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলে ঘরে বসেই সেই চ্যানেলের মাধ্যমে বিভিন্ন সাবজেক্টে টিউটোরিয়াল প্রকাশ করার মাধ্যমে টিউটর হিসেবেও অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। টিউটোরিয়াল আপলোড করার ফলে একসময় যখন আপনার বড় ধরনের সাবস্ক্রাইবার যুক্ত হবে আপনি সেই সময় গুগলের কাছে এডসেন্স দেখানোর এপ্লাই করে , গুগল এডসেন্স দেখানোর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন।
আর্টিকেল রাইটিংঃ আপনি যদি ভাল আর্টিকেল রাইটার হয়ে থাকেন তাহলে আপনার নিজস্ব ওয়েবসাইট এই ব্লগিং অথবা নিজস্ব কোন ওয়েবসাইট না থাকলে পণ্যের ওয়েবসাইটে গেস্ট ব্লকিং করে ইনকাম করতে পারবেন।
ঘরে বসে লিখে আয়
এবার আমরা আলোচনা করব ঘরে বসে লিখে আয় করা সম্পর্কে আপনার হাতে থাকা স্মার্ট ফোনটির মাধ্যমে কোন প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ছাড়াই ঘরে বসে লিখি আপনি আয় করতে পারবেন। কিন্তু ঘরে বসে লিখে আয় করার জন্য আপনার থাকতে হবে লেখা লিখির উপরে ভালো স্কিল। আপনি যদি ভালো লেখালেখি করতে পারেন, লিখালিখি বলতে যে কোন বিষয়ের উপরে কন্টেন্ট রাইটিং অথবা ভালো গল্প, সাহিত্য , কবিতা ইত্যাদি ভালোভাবে লিখতে পারেন তাহলে গল্প লিখার বিভিন্ন গ্রুপের সাথে এড হয়ে আপনি ঘরে বসেই শুধুমাত্র লেখালেখির মাধ্যমে আয় করতে পারেন।
এছাড়াও আপনি যদি লিখালিখির ক্ষেত্রে আগ্রহী হন তাহলে নিজে একটি ব্লগার ওয়েবসাইট খুলে সেটিতে বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট বা আর্টিকেল পাবলিশ করে আয় করতে পারেন আর আপনার যদি নিজস্ব কোন ব্লগিং ওয়েবসাইট না থাকে তাহলে অন্যের ওয়েবসাইটে ইমেইলের মাধ্যমে অ্যাক্সিস নিয়ে গেস্ট ব্লগিং করেও ইনকাম করতে পারবেন।
মোবাইলে অ্যাপ ব্যবহার করে আয়
মোবাইলে অ্যাপ ব্যবহার করে আয় করতে পারবেন। কিন্তু এমোবাইলে অ্যাপ ব্যবহার করে আয় এই বিষয়ে অনেকেরই ধারণা নেই তাই আজকে আপনাদেরকে কিভাবে মোবাইলে অ্যাপ ব্যবহার করে আয় করা যায় এই বিষয়ে জানাবো। বিভিন্ন ধরনের মোবাইল অ্যাপ তৈরি করা হয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে আপনি ইনকাম করতে পারবেন। আপনার যদি মোবাইলে অ্যাপ ব্যবহার করে আয় করা সম্পর্কে ধারণা না থাকে তবে এই পোস্টটির করলে আপনি অবশ্যই মোবাইলে অ্যাপ ব্যবহার করে আই করা একটি ক্লিয়ার ধারণা পেয়ে যাবেন। এবং মোবাইলে অ্যাপ ব্যবহার করে আপনি বেশ ভালো মানের একটি আইন করতে পারবেন। চলুন তাহলে জেনে আসি কোন কোন অ্যাপ ব্যবহার করে আপনি মোবাইলে আয় করতে পারবেন।
Food panda: ফুড পান্ডা অ্যাপ ব্যবহার করে আপনি বিভিন্ন জায়গা থেকে খাবারের অর্ডার এবং ডেলিভারি করার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারেন।
Cointiply: এই অ্যাপটির মাধ্যমে আপনি গেম খেলে অথবা বিজ্ঞাপন দেখে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন গেম ও বিজ্ঞাপন দেখার মাধ্যমে আপনি যেই ডলার বা কয়েন ইনকাম করবেন সেগুলো পরবর্তীতে আপনি আপনার দেশীয় টাকায় কনভার্ট করে নিতে পারবেন।
Uber Driver: আপনি যদি একজন ভালো এবং দক্ষ ড্রাইভার হন তাহলে উবার অ্যাপটি ব্যবহার করে আপনি ইনকাম করতে পারেন। রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে আপনি যখন উবার অ্যাপের একজন সদস্য হয়ে যাবেন তখন জায়গা থেকে লোকজন যখন পরিবহনের জন্য যোগাযোগ করবে তখন আপনি তাদেরকে সেই পরিষেবাটি প্রদান করে মাসিক একটি ভালো অর্থ ইনকাম করতে পারবেন।
Ludo: অর্থ উপার্জনের আরেকটি জনপ্রিয় এক হল লুডো। লুডু খেলার মধ্যে দিয়েও আপনি অর্থ উপার্জন করতে পারবেন লুডো অ্যাপ দিয়ে।
Daraz app: আপনি যদি একজন সফল ব্যবসায়ী হয়ে থাকেন তাহলে দারাজ কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলে দারাজ অ্যাপ এর মাধ্যমে আপনার পণ্য সারা দেশের গ্রাহকদের কাছে বিক্রি করে এর মাধ্যমে আপনি উপার্জন করতে পারবেন।
bkash: বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমেও আপনি রেফারেল আইডি ক্রিয়েট করে ইনকাম করতে পারেন। বিকাশ অ্যাপ এ রেফারেল আইডির জন্য আপনি প্রতি রেফারে ২০ টাকা করে পাবেন।
Bondhu sheba: বন্ধু সেবা অ্যাপের মধ্যে দিয়েও আপনি ইনকাম করতে পারবেন বন্ধু সেবা অ্যাপের মধ্যে ইনকাম করতে হলে প্রথমে বন্ধু সেবা অ্যাপ এ রেজিস্ট্রেশন করতে হবে সেখানে আপনার লিগেল ফোন নম্বর এবং প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো দিতে হবে এরপর আপনি আপনার যে বন্ধুকে সেবা দিতে চান তার বিভিন্ন তথ্য দিতে হবে আপনার রেফারের অনুযায়ী যদি আপনার বন্ধু সেবাটি গ্রহণ করে তাহলে এর মধ্যে দিয়ে আপনি ইনকাম করতে পারবেন।
ফ্রিল্যান্সিং ডিজিটাল মার্কেটিং করে আয়
ফ্রিল্যান্সিং কথাটির সাথে আমরা বেশ পরিচিত। আমাদের আশেপাশে অনেকেই আছেন যারা সফল ফ্রিল্যান্সার এবং যারা শুধু মাত্র ফ্রিল্যান্সিং করে হাজার থেকে মাসে লাখ পর্যন্ত আয় ইনকাম করছেন।আর এই ফ্রিল্যান্সিং এরই একটি অন্যতম ও বেশ জনপ্রিয় সেক্টরে হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং। এই অনলাইন বেইজ দুনিয়ায় আমরা অনেকাংশে অনলাইন নির্ভর হয়ে গেছি।আমরা চাই এখন অনলাইনে, এক ক্লীকেকে সব পেতে।
আরোও পড়ুনঃ অ্যামাজনে কাজ করে কিভাবে ইনকাম করবেন।
সেইটা হোক জব বা ড্রেস অথবা নিত্য প্রয়োজনীয় কিছু।আর এই অনলাইন বেইজ মার্কেটিং কেই বলা হয় ডিজিটাল মার্কেটিং। মূলত ডিজিটাল মার্কেটিং হচ্ছে নিজের সময়, সুযোগ, প্রয়োজন ও ইচ্ছা অনুযায়ী কাজ বাছাইকৃত অনলাইন বেইজ মাধ্যম। মার্কেটিং বিষয়ে কোন একাডেমিক সার্টিফিকেট না থাকলেও আপনি এই কাজটি করতে পারবেন। ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে অনেকেই হয়ে উঠছেন সফল ফ্রিল্যান্সার। ফ্রিল্যান্সিং এর বহুল জনপ্রিয় ও সহজ মাধ্যম হলো ডিজিটাল মার্কেটিং। অনলাইনের মাধ্যমে পণ্য ও সেবা সমূহ গ্রাহকদের চাহিদা অনুযায়ী ঠিকানা বা নির্দিষ্ট স্থানে পৌঁছে দেওয়ার মাধ্যমে আপনি আয় করতে পারেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url